যে ব্যক্তি জন্ম গ্রহণ করেছে তাকে মৃত্যু বরণ ক 그래. কিন্তু মৃত্যুর পর কী হবে কেউ তা জানে না। আপনা আপনি জানারও কোনো উপায় নেই. এটা শুধু আল্লাহ পাকই ভালো জানেন।
মৃত্যুর পর থেকে (কেয়ামত ও) পুনরুত্থান পর্যন্ত মধ্যবর্তী সময়. একে কবরের জগত বলা হয়. মৃত্যুর পর মানুষের দেহ দাফন হোক বা পুড়ে ছাই হ োক, কিংবা জন্তুর পেটে যাক বা সাগরে ভাসুক সর্বাব স্থায় তার রূহ বা প্রাণ অক্ষয় থাকে. মৃত্যুর পর রূহ চলে যায় বরযখের জগতে. সেখানে ফেরেশতারা তাকে কিছু প্রশ্ন করে। যদি তার ঈমান ও আমলে সালেহ থাকে, তবে ঠিকঠিক উত্ত র দিতে পারে. তখন ফেরেশতারা তাকে সুসংবাদ দিয়ে বলে, তুমি কে য়ামত পর্যন্ত আরামে ঘুমাও. কিন্তু সে যদি মুমিন না হয়, অথবা গোনাহগার মুসল মান হয়, তবে তখন থেকে তার উপর আযাব শুরু হয়ে যায় এবং কেয়ামত পর্যন্ত চলতে থাকে. কেয়ামত আরম্ভের পর থেকে বিচারকার্য শেষ হওয়া 예. কঠিন মাত্রায় ভূমিকম্প হলে যেমন সব কিছু চুরমা র হয়ে যায়, তেমনি কেয়াতের সময় সমগ্র বিশ্বের সবকিছু ভেঙ্গেচুরে ধুলিস্যাৎ হয়ে যাবে। এই মহাপ্রলয় শেষে দীর্ঘকাল অতিবাহিত হবার পর স কল মানুষের পুনরুত্থান হবে. দুনিয়াতে কে কী আমল করেছে তার হিসাব হবে। হিসাবে যাদের নেক আমল বেশী হবে তারা জান্নাতে য 당신은 당신을 사랑합니다. আর যাদের বদ আমলের পাল্লা ভারী হবে, তাদেকে জাহা ন্নামে নিক্ষেপ করা হবে. এরই নাম হাশর ও কেয়ামত, বিচার শেষে জান্নাত বা জ াহান্নামের ফায়সালা হবার পর এ অধ্যায়ের সূচনা হবে এবং অনন্ত কাল চলতে থাকবে. যারা জান্নাতী হবে, তারা এমন সুখ ও সম্ভোগে থাকব ে, যা দুনিয়ার কোনো চোখ দেখেনি, কোন কান শোনেনি এ বং কোনো হৃদয়ে তার কল্পনাও আসেনি. আর যারা দোযখে যাবে, তারা কঠিন থেকে কঠিন আযাব ও শাস্তি ভোগ করতে থাকবে. আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে জাহান্নাম থেকে হেফাজ 그렇군요.
মৃত্যুর পর থেকে (কেয়ামত ও) পুনরুত্থান পর্যন্ত মধ্যবর্তী সময়. একে কবরের জগত বলা হয়. মৃত্যুর পর মানুষের দেহ দাফন হোক বা পুড়ে ছাই হ োক, কিংবা জন্তুর পেটে যাক বা সাগরে ভাসুক সর্বাব স্থায় তার রূহ বা প্রাণ অক্ষয় থাকে. মৃত্যুর পর রূহ চলে যায় বরযখের জগতে. সেখানে ফেরেশতারা তাকে কিছু প্রশ্ন করে। যদি তার ঈমান ও আমলে সালেহ থাকে, তবে ঠিকঠিক উত্ত র দিতে পারে. তখন ফেরেশতারা তাকে সুসংবাদ দিয়ে বলে, তুমি কে য়ামত পর্যন্ত আরামে ঘুমাও. কিন্তু সে যদি মুমিন না হয়, অথবা গোনাহগার মুসল মান হয়, তবে তখন থেকে তার উপর আযাব শুরু হয়ে যায় এবং কেয়ামত পর্যন্ত চলতে থাকে. কেয়ামত আরম্ভের পর থেকে বিচারকার্য শেষ হওয়া 예. কঠিন মাত্রায় ভূমিকম্প হলে যেমন সব কিছু চুরমা র হয়ে যায়, তেমনি কেয়াতের সময় সমগ্র বিশ্বের সবকিছু ভেঙ্গেচুরে ধুলিস্যাৎ হয়ে যাবে। এই মহাপ্রলয় শেষে দীর্ঘকাল অতিবাহিত হবার পর স কল মানুষের পুনরুত্থান হবে. দুনিয়াতে কে কী আমল করেছে তার হিসাব হবে। হিসাবে যাদের নেক আমল বেশী হবে তারা জান্নাতে য 당신은 당신을 사랑합니다. আর যাদের বদ আমলের পাল্লা ভারী হবে, তাদেকে জাহা ন্নামে নিক্ষেপ করা হবে. এরই নাম হাশর ও কেয়ামত, বিচার শেষে জান্নাত বা জ াহান্নামের ফায়সালা হবার পর এ অধ্যায়ের সূচনা হবে এবং অনন্ত কাল চলতে থাকবে. যারা জান্নাতী হবে, তারা এমন সুখ ও সম্ভোগে থাকব ে, যা দুনিয়ার কোনো চোখ দেখেনি, কোন কান শোনেনি এ বং কোনো হৃদয়ে তার কল্পনাও আসেনি. আর যারা দোযখে যাবে, তারা কঠিন থেকে কঠিন আযাব ও শাস্তি ভোগ করতে থাকবে. আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে জাহান্নাম থেকে হেফাজ 그렇군요.
더 보기