শাক-সবজির গুনাগুন ও উপকারিতা 소개
আমাদের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় শাক সবজি অন েকখানি অংশ জুড়ে রয়েছে. বেশির ভাগ ক্ষেত্রে আমরা শাক সবজির গুনাগুন না জেনেই ভিটামিন ও খনিজ লবণ পাওয়ার জন্য খেয়ে থাক 음 শাক সবজির গুনাগুন জানা আমাদের জন্য খবই প্রয়ো 예. শাক সবজি আমাদের স্বাস্থ্যের ওপর ভালো-খারাপ দু টিরই প্রভাব রয়েছে. যদি জানা থাকে কোন কোন শাক সবজি কী কাজে লাগে তাহ লে খুবই ভালো হয়. আমরা সবজির গুনাগুন জানলে ভালো সবজি রেসিপি তৈর ি করতে পারবো. সবজি রেসিপি জানা থাকলে আমাদের রান্না করার ক্ষ েত্রে অনেক সুবিধা হবে. আমরা সঠিক গুনাগুন জেনে রান্না রিসিপি তৈরি করত 그래. সবজির স্বাদ ভালো হবে যদি রান্না রেসিপি ভালো হ 음. সবজি রান্নার রেসিপি জানার জন্য আমরা বই এর সাহ ায্য নিতে পারি । আমাদের এই অ্যাপটিতে আপনারা শাক সবজির নাম জানত ে পারবেন এবং ছবি আকারে দেওয়া আছে । আপনাদের চিনতে সুবিধা হবে. এই অ্যাপটিতে আপনার সবজি চাষ এর ব্যপারে ও দিক ন ির্দেশনা দেওয়া আছে. আপনারা কখন কিভাবে সবজি চাষ করবেন তা জানতে পার 예.
প্রত্যেহ তেতো সবজি—করলা ও তেতো পাটশাক খাবারে রুচি বাড়ায় ও মেদ বৃদ্ধির আশঙ্কা কমায়। 예를 들어, তাহলে সেটা মুখে লালা ক্ষরণ করে শ্বেতসারকে ভাঙ তে সাহায্য করে. এতে হজমের সুবিধা হয় ও লিভারও ভালো থাকে.
কিডনিতে পাথর হলে অক্সালিক এসিডযুক্ত সবজি যেম ন—পালংশাক, পুইশাক, টমেটো, বিট, ধনে পাতা, কচু, কচুর শাক, কলার মোচা, মিষ্টি আলু বাদ দিতে হবে.
শিশুর জন্মের পর মায়েদের গাজর, বিট, টমেটো, লেটু সপাতা, বাঁধাকপি, মুলা খাওয়া উচিত।. এতে মুখে যে কালো ছোপ পড়ে তা দূর হয়ে যায়। পাকা করলার বীজ শুকিয়ে গুঁড়ো করে সাত-আট চা-চা মচ পানি মিশিয়ে ছেঁকে খেতে হবে. কিছুদিন খেলে ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের অভাব হবে 예.
গলাব্যথা ও সর্দি-কাশির জন্য তুলসীপাতার রস খুব 예. রক্তস্বল্পতা দূর করার জন্য কচুর শাক, লালশাক, প ালংশাক, বিট, লেটুসপাতা খুবই উপকারী। এ ছাড়া ধনেপাতা ও পুদিনাপাতার ভর্তা খাওয়া যা 음. গ্রীষ্মকালের সবজি ঝিঙে, চিচিঙ্গা, 그리고 লকুমড়ায় পানির পরিমাণ বেশি থাকে বলে শরীরকে শী তল ও সুস্থ রাখে. কাঁচা পেঁপে পরিপাক শক্তির সহায়ক।
সুতরাং সবজি শুধু স্বাদ ও পুষ্টির জন্য নয়। এর বিষয়ে ভালোভাবে জেনে শরীরের প্রয়োজন-অপ্র য়োজনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে প্রতিদিনের খাদ্ যতালিকায় এর স্থান দিতে হবে.
সম্মানিত বন্ধুগন এই অ্যাপটি আপনার ভালো লাগলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন, আর আমাদেরকে র িভিও করে আপনার অনুভূতির কথা জানিয়ে দিন, এবং ৫স ্টার দিয়ে আমাদেরকে আরো উৎসাহিত করুন। (************ধন্যবাদ সবাইকে************।)
প্রত্যেহ তেতো সবজি—করলা ও তেতো পাটশাক খাবারে রুচি বাড়ায় ও মেদ বৃদ্ধির আশঙ্কা কমায়। 예를 들어, তাহলে সেটা মুখে লালা ক্ষরণ করে শ্বেতসারকে ভাঙ তে সাহায্য করে. এতে হজমের সুবিধা হয় ও লিভারও ভালো থাকে.
কিডনিতে পাথর হলে অক্সালিক এসিডযুক্ত সবজি যেম ন—পালংশাক, পুইশাক, টমেটো, বিট, ধনে পাতা, কচু, কচুর শাক, কলার মোচা, মিষ্টি আলু বাদ দিতে হবে.
শিশুর জন্মের পর মায়েদের গাজর, বিট, টমেটো, লেটু সপাতা, বাঁধাকপি, মুলা খাওয়া উচিত।. এতে মুখে যে কালো ছোপ পড়ে তা দূর হয়ে যায়। পাকা করলার বীজ শুকিয়ে গুঁড়ো করে সাত-আট চা-চা মচ পানি মিশিয়ে ছেঁকে খেতে হবে. কিছুদিন খেলে ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের অভাব হবে 예.
গলাব্যথা ও সর্দি-কাশির জন্য তুলসীপাতার রস খুব 예. রক্তস্বল্পতা দূর করার জন্য কচুর শাক, লালশাক, প ালংশাক, বিট, লেটুসপাতা খুবই উপকারী। এ ছাড়া ধনেপাতা ও পুদিনাপাতার ভর্তা খাওয়া যা 음. গ্রীষ্মকালের সবজি ঝিঙে, চিচিঙ্গা, 그리고 লকুমড়ায় পানির পরিমাণ বেশি থাকে বলে শরীরকে শী তল ও সুস্থ রাখে. কাঁচা পেঁপে পরিপাক শক্তির সহায়ক।
সুতরাং সবজি শুধু স্বাদ ও পুষ্টির জন্য নয়। এর বিষয়ে ভালোভাবে জেনে শরীরের প্রয়োজন-অপ্র য়োজনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে প্রতিদিনের খাদ্ যতালিকায় এর স্থান দিতে হবে.
সম্মানিত বন্ধুগন এই অ্যাপটি আপনার ভালো লাগলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন, আর আমাদেরকে র িভিও করে আপনার অনুভূতির কথা জানিয়ে দিন, এবং ৫স ্টার দিয়ে আমাদেরকে আরো উৎসাহিত করুন। (************ধন্যবাদ সবাইকে************।)
더 보기